ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ নয়, ঠেকিয়ে রাখাটাই সবচেয়ে জরুরি ৷ আর তার প্রথম ধাপটাই হচ্ছে সচেতনতা। ওজন বাড়তে দিলে চলবে না একেবারেই।  ভারতীয় খাবারে ট্রান্স ফ্যাটের উপস্থিতিটাই সবচেয়ে ক্ষতিকর। তা ছাড়া, আমাদের খাবারের সিংহভাগ জুড়ে থাকে Carbohydrate। প্রতিদিন পেট পুরে ভাত বা রুটি খাওয়াটা আমাদের অভ্যাসের অঙ্গ।। রোজ আমাদের যতটা এনার্জির প্রয়োজন, তার ৬০ শতাংশই আসে কার্বোহাইড্রেট বা শ্বেতসার থেকে। তার উপর আবার আছে মিষ্টি খাওয়ার প্রলোভন। মনে রাখবেন, সুগার খুব বেড়ে না গেলে চট করে ধরাও পড়ে না। তাই প্রথম থেকেই নিয়ন্ত্রণে বেঁধে রাখুন খাওয়াদাওয়া, শরীরের ওজন কোনওভাবেই বাড়তে দেবেন না। মাঝে-মধ্যে ইচ্ছে হলে নিয়ম ভাঙুন। ভাজাভুজি খাওয়ার ইচ্ছেকে আসকারা হিন। কিন্তু  লুচি পরোটা কখনোই রোজের খাবার হতে পারে না। একই কথা খাটে প্যাকেটজাত প্রসেসড খাবার বা ফাস্ট ফুডের ক্ষেত্রেও। এবার আসুন জেনে নিই, ways to prevent Diabetes।

কী কী নিয়ম মানা উচিত ?

  • রোজ ঘাম ঝরিয়ে পরিশ্রম করুন। অন্য ব্যায়াম করা সম্ভব না হলে প্রতিদিন  ১০,০০০ থেকে ১৫,০০০ স্টেপ হাঁটুন। যারা দীর্ঘ সময়  ধরে বসে কাজ করেন, তারাও অন্তত ৭০০০ স্টেপ হাঁটার চেষ্টা করবেন। প্রতি ঘণ্টায় একবার সিট থেকে উঠুন। দরকারে ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিজের কায়িক পরিশ্রমের পরিমাণ মেপে নিন। কাজের ফঁকে এক পাক হেঁটে আসুন। বাড়িতে ছোটো থেকেই বাচ্চাদের খেলাধুলা করতে উৎসাহ দিন, যেটা আজকাল প্রায় বন্ধই হতে বসেছে ৷
  • ঝাল-তেল-মশলা এড়িয়ে চলুন। রোজের ঘরোয়া বাঙালি রান্না খান। তাতেই সুস্থ থাকবেন। ব্রকোলি, জ়ুকিনি-বেল পেপারের পিছনে ছুটে একগাদা টাকা খরচ করার দরকার নেই। দেশি পেঁপে, লাউ, বেগুন-ঝিঙে-ঢেঁড়শও আপনাকে সুস্থ রাখতে সক্ষম। মাঝে-সাঝে এক আধদিন শখের খাবার খেতে পারেন, তবে মাত্রা রেখে৷
  • চা বা কফিতে চিনি খাওয়ার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
  • ফ্যাট হচ্ছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মতো। যতটা জমা দিচ্ছেন, ততটা যদি তুলে না নেন, তা হলে বাড়তিটা শরীরে জমতে থাকবে এবং ডায়াবেটিস-সহ নানা সমস্যা দেখা দেবে। এমন একটা ব্যবস্থা করুন যাতে রোজেরটা রোজ খরচ হয়ে যায়।
  • নিজে বুঝতে পারছেন না কতটা খাওয়া বা পরিশ্রম আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়? পুষ্টিবিদের সাহায্য নিন। তিনি বলে দেবেন কী করতে হবে। ব্যায়ামের জন্যও পেশাদারের সাহায্য নিতে পারেন।
  • পজিটিভ চিন্তা করুন৷ নিজের জন্য এমন কোনও লক্ষ্য স্থির করবেন না যা অস্বাভাবিক। তাতে মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়ার আশঙ্কা থাকে ৷
  • উদ্বেগ আর চিন্তা থেকে মনটাকে দূরে রাখুন। ভালো মিউজিক আর মেডিটেশন- এর সাহায্যে টেনশন -ফ্রি  থাকুন।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...