বাঙালিয়ানার সেরা সাজ নিঃসন্দেহে শাড়ি। অনুষ্ঠানে পরার পোশাক হিসেবে, শাড়িই অনেকের প্রথম পছন্দ। অনুষ্ঠানের জন্য চাই  ট্র্যাডিশনাল ভারী জরির পাড় বসানো কোনও দক্ষিণী শাড়ি। আর রোজকার ব্যবহারে বা অফিস যাওয়ার সময়ে, হালকা শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন আজকের তন্বীরা। তাঁদের পছন্দের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাই  আনুষ্ঠানিক ভারী শাড়ির পাশাপাশি,  এখন দারুণ ভাবে ট্রেন্ডিং খাদির শাড়ি। নরম, তুলতুলে এই শাড়ি পরাও যেমন সোজা তেমনই আবার দীর্ঘক্ষণ ধরে পরে থাকার ফলে ভাঁজ নষ্ট হয়ে গেলেও খারাপ দেখতে লাগে না। আর দামও মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে। এছাড়া খাদির শাড়ি পরে বেরোলে সকলেই বুঝতে পারবেন যে আপনি ট্রেন্ডিং ফ্যাশন সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন। আপনার পছন্দেরও তারিফ করবেন সকলেই।

কিন্তু খাদির শাড়ি কিনে যেমন তেমন করে পরে নিলেই তো চলবে না। তার সঙ্গে অবশ্যই চাই মানানসই ব্লাউজ। বোট নেক ব্লাউজ এখন ফ্যাশনে ইন। চাইলে সুতির বোট নেক ব্লাউজ পরতে পারেন। আপনার কোনও সমস্যা না থাকলে স্লিভলেস ব্লাউজও পরতে পারেন। ব্যাকলেস ব্লাউজও খাদি শাড়ির সঙ্গে বেমানান লাগে না। তবে শাড়ির সঙ্গে রং মিলিয়ে ব্লাউজ না পরাটাই এখন ফ্যাশন। তার চেয়ে বরং শাড়ির রঙের সঙ্গে কিছুটা অফবিট ব্লাউজই আপনাকে করে তুলতে পারে অনেক বেশি আকর্ষণীয়।

ট্র্যাডিশনাল সাজ যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁদের কাছে কনট্রাস্ট করে পোশাক পরার কোনও বিকল্প নেই। তা দেখতেও নিশ্চিতভাবেই খুব ভালো লাগে।ব্লাউজ-এ ব্যবহার করুন এই কনট্রাস্ট কালার। কিন্তু কনট্রাস্ট করারও একটা ব্যাকরণ আছে, সেটা না মেনে চললে কিন্তু দেখতে ভালো লাগবে না। তাই যে ধরনের শাড়িই পরুন না কেন, ব্লাউজ বাছার সময়, হয় সেটির কাট-এ থাকবে বৈচিত্র্য আর নয় রং হবে কনট্রাস্ট।

প্রথম নিয়ম হচ্ছে, হালকা আর গাঢ় রঙে ভালো কনট্রাস্ট হয়। যেমন ধরুন সাদা আর কালো হচ্ছে খুব ভালো কনট্রাস্ট। সেই নিয়ম মেনেই সাদা আর লালও দারুণ। তবে একটি শেডের লাইট আর ডার্ক টোন দিয়েও খুব ভালো বৈপরীত্য তৈরি করা সম্ভব – গাঢ় নীল আর হালকা নীল পাশাপাশি রেখে দেখতেই বুঝতে পারবেন!

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...