এসেছে শীতকাল৷ এ সময় ত্বকের চাই বাড়তি যত্ন৷ তাই, জেনে নিন সাধারণ কিছু উপকরণ দিয়ে কী ভাবে ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষা করতে পারবেন।

ত্বক রক্ষা এবং সৌন্দর্য‌ ধরে রাখার প্রধান শর্ত হল, ত্বককে জীবাণুমুক্ত এবং ময়শ্চারাইজড রাখা। এর জন্য বেছে নিন স্নান করার সময়টাকে। যদি নিমপাতা জোগাড় করতে পারেন, তাহলে গরম জলে ফুটিয়ে ওই জল ছেঁকে নিয়ে স্নানের জলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। অথবা নিম-যুক্ত সাবান দিয়ে প্রাথমিক স্নান করুন। এরপর এক বালতি জলে, শসার চারটে টুকরো মিশিয়ে এবং সম্ভব হলে কমলালেবুর খোসা ছিঁড়ে দিয়ে সামান্য নারকেলতেল ফেলে স্নান সারুন। এতে ত্বক উজ্জ্বল এবং নীরোগ থাকবে। ত্বক অনুযায়ী কোন প্যাক কতটা কার্যকরী,দেখে নেওয়া যাক৷

স্বাভাবিক ত্বক: শসা কুরিয়ে তার সঙ্গে অল্প চিনি মিশিয়ে নিন। ফ্রিজে রেখে দিন কিছুক্ষণ। তারপর মুখে-ঘাড়ে-গলায় লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক ত্বকে আর্দ্রতা জোগায়।

তৈলাক্ত ত্বক: দুই টেবলচামচ বেসনের সঙ্গে এক টেবলচামচ দই মিশিয়ে নিলে তৈলাক্ত ত্বকের দারুণ প্যাক তৈরি হয়ে যাবে। বেসন ত্বকের বাড়তি তেল শুষে নেয়। দই ত্বককে পরিষ্কার করে ভিতর থেকে।

শুষ্ক ত্বক: এই প্যাক বানাতে লাগবে একটা কলা আর এক টেবলচামচ অলিভ অয়েল। কলার পেস্ট বানিয়ে, অলিভ অয়েল মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। মিনিট কুড়ি রেখে, ধুয়ে ফেলুন। কলা স্কিন রিজুভিনেট করে, নতুন স্কিন সেল তৈরিতে সাহায্য করে। অলিভ অয়েল খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার।

মিশ্র ত্বক: তিন টেবলচামচ পেঁপে ম্যাশ করে নিন। তাতে মেশান এক টেবলচামচ ঠান্ডা দুধ আর দু'ফোঁটা আমন্ড অয়েল। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে আধঘণ্টাখানেক রেখে দিতে হবে। দুধ আর আমন্ড অয়েল ত্বকের শুষ্ক অংশে আর্দ্রতা জোগাবে। পেঁপে শুষে নেবে বাড়তি তেল।

মুখ ছাড়াও, হাত-পা এবং শরীরের অন্যান্য অংশের ত্বককেও দ্রুত উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন বাড়িতে থেকেই। এর জন্য চাই কাঁচা দুধ, কাঁচা হলুদ এবং কমলালেবুর খোসা।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...